যুব কর্মসংস্থান সোসাইটির (যুবক) গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য যেভাবে কমিশন গঠন করা হয়েছিল, ডেসটিনির ক্ষেত্রেও একই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাজ্যের এক কাউন্সিলরের সঙ্গে আজ শনিবার সচিবালয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ কথা বলেন।
আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের কিছু তো সম্পদ থাকে। আমাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে সম্পদ যাতে তারা স্থানান্তর (ট্রান্সফার) করতে না পারে। যুবকের ব্যাপারে একটি কমিশন গঠন করেছিলাম। এদের ক্ষেত্রেও তাই করব।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সম্পত্তি থাকলেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া যায়। যুবকের জন্য গঠিত কমিশন এখন যেমন ক্ষতিগ্রস্তদের সম্পদ ভাগ-টাগ করে দেবে, এক্ষেত্রেও তাই হবে।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এমএলএম কোম্পানিগুলো কো-অপারেটিভের সঙ্গে গোলমাল পাকিয়ে ফেলে। এটা একটা সমস্যা। সরাসরি বিক্রয় আইনের (ডাইরেক্ট সেলস অ্যাক্ট) খসড়া হয়েছে। নিয়ন্ত্রণের জন্য এখানে আলাদা সংস্থা গঠনের কথা বলা হয়েছিল। মন্ত্রণালয় এখানেই আপত্তি জানিয়েছে।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, যৌথ মূলধনী কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের মাধ্যমেই এ সব প্রতিষ্ঠানকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় কিনা, দেখা হচ্ছে।