সদ্যই শুরু হয়েছিল ম্যাচটা। রেফারি বাজিয়েছিলেন ম্যাচ শুরুর বাঁশি। কয়েক
সেকেন্ড যেতে না-যেতেই বল জড়িয়ে গেল জালে। সময় লেগেছে মাত্র সাত
সেকেন্ড। কয়দিন আগে ইংল্যান্ডের তৃতীয় বিভাগের দল লেটন ওরিয়েন্ট ও
ড্যাগেনহাম অ্যান্ড রেডব্রিজের অনূর্ধ্ব ১৮ দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে এমন
দৃশ্যই দেখা গেছে। মাত্র সাত সেকেন্ডের মাথায় প্রথম গোল দেওয়া ওরিয়েন্ট শেষ
পর্যন্ত ম্যাচটা জিতেছে ৪-১ গোলে।
খুব দ্রুতই গোল দেওয়ার পরিকল্পনাটা হয়তো আগে থেকেই ছিল ওরিয়েন্টের তরুণ ফুটবলারদের। খেলা শুরুর পরপরই স্ট্রাইকার জেরোমে মারতেল্লির উদ্দেশে লম্বা পাস দিয়েছিলেন স্কট ক্যাসনেট। ফাঁকায় বল পেয়ে সেটা জালে জড়াতে মোটেও ভুল করেননি মারতেল্লি। প্রতিপক্ষকে শুরুতেই বোকা বানিয়ে ম্যাচটাও সহজেই জিতেছে ওরিয়েন্ট।
মাত্র সাত সেকেন্ডেই গোলের পর অনেকে উল্টাতে শুরু করেছিলেন রেকর্ড
বইয়ের পাতা। কৌতূহল নিয়ে দেখতে চেয়েছিলেন, এটাই দ্রুততম গোলের নতুন রেকর্ড কিনা। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, দ্রুততম গোলের তালিকায় বেশ পেছনেই পড়ে গেছে সাত সেকেন্ডের গোলটি।
খেলা শুরুর মাত্র দুই সেকেন্ডে গোলের রেকর্ড রয়েছে। ২০০৯ সালের নভেম্বরে সৌদি আরবের ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় আল হিলাল ও আল সোহালাহর মধ্যকার ম্যাচে গোল হয়েছিল মাত্র দুই সেকেন্ডে। দ্রুততম গোলটি করেছিলেন আল হিলালের স্ট্রাইকার নওয়াফ আল আবেদ। ম্যাচটি আল হিলাল জিতেছিল ৪-০ ব্যবধানে।
এর পরের রেকর্ডটি ইংলিশ ফুটবলার মার্ক বারেসের দখলে। এফএর স্বীকৃতি পাওয়া ইস্টলে রিজার্ভসের বিপক্ষের ম্যাচটিতে তিনি গোল করেছিলেন ২ দশমিক ৫৬৪ সেকেন্ডে। দ্রুততম গোলের পরের রেকর্ড ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিকার্ডো ওলিভিয়েরার। সাবেক মিলান তারকা ব্রাজিলের ক্লাব রিও নেগ্রোর হয়ে এ রেকর্ড গড়েছিলেন মাত্র ২ দশমিক ৮ সেকেন্ড। এ ছাড়া গত বছর আমেরিকান ফুটবল লিগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল তারকা টিম কাহিল প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছিলেন সাত সেকেন্ডে।
প্রথমটি বাদে বেশির ভাগ দ্রুততম গোলের স্বীকৃতি নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। কেননা, যে সব ম্যাচে রেকর্ড হয়েছে সেগুলো আন্তর্জাতিক মানের কিনা কিংবা স্বীকৃত পেশাদার ফুটবল লিগের আওতায় পড়বে কিনা ইত্যাদি। তবে বিশ্বকাপে সবচেয়ে দ্রুততম গোলের রেকর্ডটি উল্লেখ করা যেতে পারে অনায়াসে। এ রেকর্ডটি হাকান সুকুরের দখলে। ২০০২ বিশ্বকাপে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে মাত্র ১১ সেকেন্ডে গোল দিয়েছিলেন তুর্কি স্ট্রাইকার।
খুব দ্রুতই গোল দেওয়ার পরিকল্পনাটা হয়তো আগে থেকেই ছিল ওরিয়েন্টের তরুণ ফুটবলারদের। খেলা শুরুর পরপরই স্ট্রাইকার জেরোমে মারতেল্লির উদ্দেশে লম্বা পাস দিয়েছিলেন স্কট ক্যাসনেট। ফাঁকায় বল পেয়ে সেটা জালে জড়াতে মোটেও ভুল করেননি মারতেল্লি। প্রতিপক্ষকে শুরুতেই বোকা বানিয়ে ম্যাচটাও সহজেই জিতেছে ওরিয়েন্ট।
মাত্র সাত সেকেন্ডেই গোলের পর অনেকে উল্টাতে শুরু করেছিলেন রেকর্ড
বইয়ের পাতা। কৌতূহল নিয়ে দেখতে চেয়েছিলেন, এটাই দ্রুততম গোলের নতুন রেকর্ড কিনা। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, দ্রুততম গোলের তালিকায় বেশ পেছনেই পড়ে গেছে সাত সেকেন্ডের গোলটি।
খেলা শুরুর মাত্র দুই সেকেন্ডে গোলের রেকর্ড রয়েছে। ২০০৯ সালের নভেম্বরে সৌদি আরবের ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় আল হিলাল ও আল সোহালাহর মধ্যকার ম্যাচে গোল হয়েছিল মাত্র দুই সেকেন্ডে। দ্রুততম গোলটি করেছিলেন আল হিলালের স্ট্রাইকার নওয়াফ আল আবেদ। ম্যাচটি আল হিলাল জিতেছিল ৪-০ ব্যবধানে।
এর পরের রেকর্ডটি ইংলিশ ফুটবলার মার্ক বারেসের দখলে। এফএর স্বীকৃতি পাওয়া ইস্টলে রিজার্ভসের বিপক্ষের ম্যাচটিতে তিনি গোল করেছিলেন ২ দশমিক ৫৬৪ সেকেন্ডে। দ্রুততম গোলের পরের রেকর্ড ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিকার্ডো ওলিভিয়েরার। সাবেক মিলান তারকা ব্রাজিলের ক্লাব রিও নেগ্রোর হয়ে এ রেকর্ড গড়েছিলেন মাত্র ২ দশমিক ৮ সেকেন্ড। এ ছাড়া গত বছর আমেরিকান ফুটবল লিগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল তারকা টিম কাহিল প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছিলেন সাত সেকেন্ডে।
প্রথমটি বাদে বেশির ভাগ দ্রুততম গোলের স্বীকৃতি নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। কেননা, যে সব ম্যাচে রেকর্ড হয়েছে সেগুলো আন্তর্জাতিক মানের কিনা কিংবা স্বীকৃত পেশাদার ফুটবল লিগের আওতায় পড়বে কিনা ইত্যাদি। তবে বিশ্বকাপে সবচেয়ে দ্রুততম গোলের রেকর্ডটি উল্লেখ করা যেতে পারে অনায়াসে। এ রেকর্ডটি হাকান সুকুরের দখলে। ২০০২ বিশ্বকাপে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে মাত্র ১১ সেকেন্ডে গোল দিয়েছিলেন তুর্কি স্ট্রাইকার।