রাজবাড়ী সদরে দুটি যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে
৩টার দিকে প্রশান্তপুর বাজারের কাছে দৌলতদিয়া-ফরিদপুর মহাসড়কে এঘটনায় আহত হয়েছেন
আরো অন্তত ২৫ জন।
নিহতদের মধ্যে আটজন ঘটনাস্থলে এবং দু’জন হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ স্থানীয় বিভিন্ন হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
রাজবাড়ী হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট নিজামউদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে প্রশান্তপুরে ঢাকা থেকে বরিশালগামী গ্লোবাল পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা ঈগল পরিবহনের খুলনা থেকে ঢাকামুখী বাসের সংঘর্ষ হয়।
“গ্লোবাল পরিবহনের বাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং খাদে পড়ে যায় ঈগলের বাসটি। এতে ঘটনাস্থলেই আটজনের মৃত্যু হয়।”
পরে রাজবাড়ী ও ফরিদপুরের ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
নিহতদের ১০ জনের মধ্যে সাতজনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- বরিশালের আগৈালঝড়া পয়সার হাটের আম্বুরা গ্রামের বাদশা হাওলাদারের ছেলে সাকিম (১৬), একই উপজেলার সুবোধ সরকারের ছেলে রতন সরকার (৫২) ও জগবন্ধু রায়ের ছেলে পরেশ রায় (৫০), মেহদীগঞ্জ উপজেলার নাছিমা (২৮) ও তার তিন মাস বয়সী শিশু জান্নাত, গোপালগঞ্জের মকসুদপুর উপজেলার খালেক ফকীরের ছেলে গ্লোবাল পরিবহনের সুপারভাইজার বাবু ফকীর (৪৫) এবং আফছার (৪৮)। এক নারীসহ বাকী তিন জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে নিহত আটজনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজবাড়ীর জেলা প্রশাসক মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল এবং পুলিশ সুপার মো. রেজাউল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নিহতদের মধ্যে আটজন ঘটনাস্থলে এবং দু’জন হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ স্থানীয় বিভিন্ন হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।
রাজবাড়ী হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট নিজামউদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে প্রশান্তপুরে ঢাকা থেকে বরিশালগামী গ্লোবাল পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা ঈগল পরিবহনের খুলনা থেকে ঢাকামুখী বাসের সংঘর্ষ হয়।
“গ্লোবাল পরিবহনের বাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং খাদে পড়ে যায় ঈগলের বাসটি। এতে ঘটনাস্থলেই আটজনের মৃত্যু হয়।”
পরে রাজবাড়ী ও ফরিদপুরের ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
নিহতদের ১০ জনের মধ্যে সাতজনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- বরিশালের আগৈালঝড়া পয়সার হাটের আম্বুরা গ্রামের বাদশা হাওলাদারের ছেলে সাকিম (১৬), একই উপজেলার সুবোধ সরকারের ছেলে রতন সরকার (৫২) ও জগবন্ধু রায়ের ছেলে পরেশ রায় (৫০), মেহদীগঞ্জ উপজেলার নাছিমা (২৮) ও তার তিন মাস বয়সী শিশু জান্নাত, গোপালগঞ্জের মকসুদপুর উপজেলার খালেক ফকীরের ছেলে গ্লোবাল পরিবহনের সুপারভাইজার বাবু ফকীর (৪৫) এবং আফছার (৪৮)। এক নারীসহ বাকী তিন জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
ঘটনাস্থলে নিহত আটজনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজবাড়ীর জেলা প্রশাসক মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল এবং পুলিশ সুপার মো. রেজাউল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।